পরমাণু বোমা বহনে সক্ষম যুদ্ধবিমান কিনছে ব্রিটেন! বুধবার এমনটাই ঘোষণা করেছেন ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী কিয়ের স্টার্মার। নেদারল্যান্ড্সের দ্য হেগ শহরে সামরিক জোট ‘নেটো’র সম্মেলনে এ কথা জানান তিনি। বর্তমানে বিশ্বে পরমাণু বোমার হুমকি যে ভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে, সেই কারণেই এই পদক্ষেপ করা হচ্ছে বলে জানান ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী।
স্টার্মার জানান, আমেরিকার তৈরি অন্তত ১২টি এফ-৩৫এ যুদ্ধবিমান কিনছেন তাঁরা। বস্তুত, এই যুদ্ধবিমানগুলি বর্তমানে প্রচলিত অস্ত্র যেমন বহন করতে পারে, তেমনই আমেরিকায় তৈরি পরমাণু বোমা বহনেও সক্ষম। নেটো সম্মেলনে স্টার্মার বলেন, “এই চরম অনিশ্চয়তার যুগে আমরা শান্তি প্রতিষ্ঠার বিষয়টিকে আর হালকা ভাবে নিতে পারি না। তাই আমাদের সরকার ব্রিটেনের জাতীয় নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বিনিয়োগ করছে। আমাদের সামরিক বাহিনী যাতে নিজেদের প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম পায়, তা নিশ্চিত করছে আমার সরকার।”
ব্রিটেনের বায়ুসেনা রয়্যাল এয়ার ফোর্সে এই এফ-৩৫ যুদ্ধবিমানগুলি একটি নতুন যুগের সূচনা করবে বলে মনে করছেন স্টার্মার। তাঁর মতে, এগুলির মাধ্যমে ব্রিটেন এবং ব্রিটেনের বন্ধুরাষ্ট্রগুলির প্রতি যে কোনও ধরনের হুমকি প্রতিহত করা যাবে। বস্তুত, সামরিক জোট ‘নেটো’র তিন সদস্যরাষ্ট্রই পারমাণবিক শক্তিধর— আমেরিকা, ব্রিটেন এবং ফ্রান্স। তবে সামরিক জোটের পারমাণবিক কর্মসূচিতে সাতটি দেশ জড়িত রয়েছে। তিন পরমাণু শক্তিধর রাষ্ট্র বাদে বাকি চারটি দেশ পরমাণু বোমা বহনে সক্ষম বিমান দিয়ে সাহায্য করে।
সংবাদ সংস্থা ‘এপি’র প্রতিবেদন অনুসারে, ঠান্ডা যুদ্ধ শেষ হওয়ার পরে ১৯৯০-এর দশক থেকে আকাশপথে হামলা করার মতো পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি ধীরে ধীরে বন্ধ করে দেয় ব্রিটেন। এখন ব্রিটেনের কাছে যে পারমাণবিক অস্ত্রগুলি রয়েছে, তা মূলত ডুবোজাহাজে ব্যবহার করার ক্ষেপণাস্ত্র। আন্তর্জাতিক সমর বিশেষজ্ঞদের মতে, ব্রিটেনের কাছে নিজস্ব এমন কোনও পরমাণু বোমা নেই যা যুদ্ধবিমানে ব্যবহার করা যেতে পারে। নেটোর পারমাণবিক কর্মকাণ্ডে জড়িত অন্য রাষ্ট্রগুলিতে আমেরিকার তৈরি পরমাণবিক অস্ত্র রয়েছে। তবে সেগুলির নিয়ন্ত্রণ পুরোপুরি আমেরিকার হাতেই থাকে।
স্টার্মার জানান, আমেরিকার তৈরি অন্তত ১২টি এফ-৩৫এ যুদ্ধবিমান কিনছেন তাঁরা। বস্তুত, এই যুদ্ধবিমানগুলি বর্তমানে প্রচলিত অস্ত্র যেমন বহন করতে পারে, তেমনই আমেরিকায় তৈরি পরমাণু বোমা বহনেও সক্ষম। নেটো সম্মেলনে স্টার্মার বলেন, “এই চরম অনিশ্চয়তার যুগে আমরা শান্তি প্রতিষ্ঠার বিষয়টিকে আর হালকা ভাবে নিতে পারি না। তাই আমাদের সরকার ব্রিটেনের জাতীয় নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বিনিয়োগ করছে। আমাদের সামরিক বাহিনী যাতে নিজেদের প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম পায়, তা নিশ্চিত করছে আমার সরকার।”
ব্রিটেনের বায়ুসেনা রয়্যাল এয়ার ফোর্সে এই এফ-৩৫ যুদ্ধবিমানগুলি একটি নতুন যুগের সূচনা করবে বলে মনে করছেন স্টার্মার। তাঁর মতে, এগুলির মাধ্যমে ব্রিটেন এবং ব্রিটেনের বন্ধুরাষ্ট্রগুলির প্রতি যে কোনও ধরনের হুমকি প্রতিহত করা যাবে। বস্তুত, সামরিক জোট ‘নেটো’র তিন সদস্যরাষ্ট্রই পারমাণবিক শক্তিধর— আমেরিকা, ব্রিটেন এবং ফ্রান্স। তবে সামরিক জোটের পারমাণবিক কর্মসূচিতে সাতটি দেশ জড়িত রয়েছে। তিন পরমাণু শক্তিধর রাষ্ট্র বাদে বাকি চারটি দেশ পরমাণু বোমা বহনে সক্ষম বিমান দিয়ে সাহায্য করে।
সংবাদ সংস্থা ‘এপি’র প্রতিবেদন অনুসারে, ঠান্ডা যুদ্ধ শেষ হওয়ার পরে ১৯৯০-এর দশক থেকে আকাশপথে হামলা করার মতো পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি ধীরে ধীরে বন্ধ করে দেয় ব্রিটেন। এখন ব্রিটেনের কাছে যে পারমাণবিক অস্ত্রগুলি রয়েছে, তা মূলত ডুবোজাহাজে ব্যবহার করার ক্ষেপণাস্ত্র। আন্তর্জাতিক সমর বিশেষজ্ঞদের মতে, ব্রিটেনের কাছে নিজস্ব এমন কোনও পরমাণু বোমা নেই যা যুদ্ধবিমানে ব্যবহার করা যেতে পারে। নেটোর পারমাণবিক কর্মকাণ্ডে জড়িত অন্য রাষ্ট্রগুলিতে আমেরিকার তৈরি পরমাণবিক অস্ত্র রয়েছে। তবে সেগুলির নিয়ন্ত্রণ পুরোপুরি আমেরিকার হাতেই থাকে।